M/s. বালুরপাড় হোল্ডিংস (ব্লগ)

জমি সংক্রান্ত আইন ও সমস্যর সমাধান এখানেই

ফরেন পাওয়ার অব এটর্নি দলিলের বৈশিষ্ট্য বা পদ্ধতি

ফরেন পাওয়ার অব এটর্নি দলিলের বৈশিষ্ট্য বা পদ্ধতি

5 July, 2015

১। উহা সাদা কাগজে লিখিত হয়; উহা বিদেশে মুসাবিদা করা যায় আবার দেশে কোন আইনজীবী দ্বারা ইংরেজিতে মুসাবিদা করিয়ে বিদেশে আমমোক্তারদাতার নিকট পাঠানো যায়। সংশ্লিষ্ট দলিলপত্র দেশে থাকে বলে দেশ থেকে ড্রাফটিং করে বিদেশে পাঠানো ভাল।

২।যে দেশে ফরেন পাওয়ার অব এটর্নি সম্পাদিত হবে সে দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কনসলারের সম্মুখে দাতা স্বাক্ষর করবেন এবং উক্ত কনসলার কর্তৃক তা সত্যায়িত হবার পর পাওয়ার দাতা পাওয়ার খানি পাওয়ার গ্রহীতা আম-মোক্তার বা এটর্নির বরাববে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিবেন।

৩। আম-মোক্তার সাহেব উক্ত পাওয়ার অব এটর্নি পাওয়ার পর তা বাংলাদেশ ফেরন মিনিস্ট্রির(পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়) সহকারী সচিব, কনসলার কর্তৃক সত্যায়িত করাতে হাবে। অর্থাত উক্ত পাওয়ার খানি পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কর্তৃক সত্যায়িত করাতে হাবে।

৪। ফরেন মিনিস্ট্রি কর্তৃক পাওয়ার খানি সত্যায়িত হবার পর তা জেলা প্রশাসকের রেভিনিউ কর্যালয়ে জমা দিয়ে ২০০/- টাকার আঠাল স্ট্যাম্প লাগাতে হবে এবং সেখানে পাওয়ার অব এটর্নি দলিলের একটি নম্বর ও তারিখ পড়বে। এটিই উক্ত ফরেন পাওয়ার অব এটর্নি দলিলের নম্বর। এরূপ বিদেশী পাওয়ার অব এটর্নির সঠিকতা যাচাই করতে হলে জেলা প্রশাসক রেভিনিউতে গিয়ে উক্ত নম্বর দিয়ে যাচাই করে নেয়া যায়।

সতরাং উক্ত প্রকার আম- মোক্তার নামা দলিলের বলে সম্পত্তি বিক্রয় হলে বর্নিতরূপে এর সঠিকতা যাচাই করে নিয়ে সম্পত্তি কেনা উচিত বা ক্রয়ের চুক্তি করা উচিত।

আপনিকি ঢাকায় প্লট/ফ্ল্যাট/জমি ক্রয়ের কথা ভাবছেন? আপনার পছন্দের প্লট/ফ্ল্যাট/জমিটি আমাদের কাছেই আছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *