দেওয়ানী মামলা সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর
১।প্রশ্নঃ অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি বিবাদী তার সমস্ত বা আংশিক সম্পত্তি হস্তান্তরের উদ্যোগ নেয় তাহলে বাদীর করনীয় কি ?
উত্তর- রায়ের পূর্বে ক্রোকের আবেদন করা।
২।প্রশ্নঃ ডিক্রী রদ হলে কি করতে হবে ?
উত্তর- রিভিশন।
৩।প্রশ্নঃ সহকারী জজ অথবা সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে কি করা যায় ?
উত্তর- জেলা জজ আদালতে রিভিশন করা যায়।
৪।প্রশ্নঃ স্থাবর স্পত্তির দখল পূরুদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মতে।
৫।প্রশ্নঃ সহকারী জজ বা যুগ্ন জেলা জজ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন হবে দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় এবং কোথায় ?
উত্তর- জেলা জজ আদালতে ১১৫(২) ধারায়।
৬। প্রশ্নঃ অতিরিক্ত জেলাজজ কিংবা জেলাজজের আদেশের বিরুদ্ধে কোথায় রিভিশন দাখির করতে হবে এবং কত ধারায় ?
উত্তর- ১১৫(১) ধারার অধীনে হাইকোর্ট বিভাগে।
৭। প্রশ্নঃ স্থাবর স্পত্তির দখল পূরুদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মতে।
৮। প্রশ্নঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্ত না মঞ্জুর হলে কি করবেন এবং কত ধারা মতে ?
উত্তর- মিস আপীল। ১০৪ ধারা মতে।
৯। প্রশ্নঃ আপীল রিজেক্ট হলে কি করবেন ?
উত্তর- রিভিশন।
১০। প্রশ্নঃ আরজি খারিজের সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তর- ডিক্রী।