M/s. বালুরপাড় হোল্ডিংস (ব্লগ)

জমি সংক্রান্ত আইন ও সমস্যর সমাধান এখানেই

অগ্রক্রয় ও অগ্রক্রয় অধিকার প্রয়োগের সময়সীমা

অগ্রক্রয় ও অগ্রক্রয় অধিকার প্রয়োগের সময়সীমা
কৃষি জমির অগ্রক্রয় অধিকার সম্পর্কে ১৯৫০ সনের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৬ ধারায় বলা হয়েছে। কোনো হোল্ডিং বা জোতের শরীক বা সহ-শরীকগন যদি ঐ হোল্ডিং বা জোতে অবস্থিত তার কোনো অংশ বা অংশ-বিশেষ ঐ জোতের কোনো শরিক বা সহ-শরিক ব্যতিত অথবা ঐ জমির পাশ্ববর্তী জমির মালিকের নিকট ব্যতিত অপর কোনো ব্যক্তির (আগন্তুক) নিকট বিক্রি করে তখন ঐ জোতের উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমির অপর কোনো শরিক বা সহ-শরিক বা ঐ জোতের অন্য কোনো অংশের ক্রয়সূত্রে মালিক অথবা এদের কোনো প্রার্থী না হলে সংলগ্ন ভূমির মালিক উক্ত সম্পত্তির বিক্রয়মূল্য ও তত্সহ নির্ধারিত হারে< ক্ষতিপূরন প্রদান করে আদালতের মাধ্যমে ঐ জোতের বিক্রয়কৃত জমিটি পূনরায় ক্রয় অধিকার অর্জন করাকে অগ্রক্রয় বা Pre-emption বলে।


অগ্রক্রয় অধিকার প্রয়োগের সময়সীমা
    ১৯৫০ সনের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৬ ধারায় বলা হয়েছে কবলা দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ হতে টেন্যান্টের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়। আর দলিল রেজিষ্ট্রির পর প্রজাস্বত্ব আইনের ৮৯ ধারার বিধান অনুসারে অন্যান্য শরিক বা সহ-শরিককে নোটিশ দেওয়া হয়। এ নোটিশ পাবার পর বা নোটিশ না পেলে হস্তান্তর সম্পর্কে জানার পর পরই অগ্রক্রয় অধিকারের উদ্ভব ঘটে এবং তা পরবর্তী ৪ মাস বা ১২০ দিন পর্যন্ত বহাল থাকে উক্ত সময়ের মধ্যে দেওয়ানী আদালতে অগ্রক্রয়ের মামলা করা যায়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *