অর্পিত সম্পত্তি
১৯৬৫ সালে ভারতের সাথে তদানিন্তন পাকিস্তান সরকারের যুব্ধ ঘোশনা পর ৬/৯/৬৫ তারিখ সরকার জরুরি অবস্হা ঘোশনা করেন এবং পাকিস্তান প্রতিরক্ষা অধ্যাদেশ -৬৫ জারী করেন । উক্ত অধ্যাদেশের ক্ষমতাবলে পাকিস্তান থেকে ভারতে গমনকারীদের সম্পত্তি “শত্রু সম্পত্তি” হিসাবে ঘোশনা করা হয়। প্রতিরক্ষা আ্ইনের আলোকে ৩/১২/৬৫ ইং তারিখে ১১৯৯নং বিঞ্জপ্তি মূলে শত্রু সম্পত্তির ব্যবস্হপনা পূর্ব্ পাকিস্তান সরকারের ন্যস্ত করা হয়। পরবর্তীকালে পূর্ব্ পাকিস্তান শত্রু সম্পত্তি(ভূমি ও ইমারত ) ব্যবস্হপনা ও নিস্পত্তি আদেশ, ৬৬ জারীপূর্কবক শত্রু সম্পত্তির বন্দোবস্তের প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নেয়া হয় ৬/৯/৬৫ সাল পর্যন্ত জরুরি অবস্হা ঘোশনা ও প্রত্যাহারের মধ্যবর্তী সময়ে যারা ভারত গমণ করেছেন তাহাদের সমুদয় সম্পত্তি শত্রু সম্পত্তি হিসাবে গণ্য করা হয়।১৯৬৭-১৯৬৮ সালে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক এ সম্পত্তির তালিকা প্রণয়ন করেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হ্ওয়ার পর ১৯৭৪ সালে সরকার শত্রু সম্পত্তি জরুরি অবস্হা বহাল (সংশেোধন) ১৯৭৪ জারিপূর্বক উক্ত আইনের ৩ ধারায় শত্রু সম্পত্তিকে অর্পিত সম্পত্তি হিসাবে গণ্য করা হয়। অতএব সাবেক শত্রু সম্পত্তি বর্তমানে সরকারের ‘অর্পিত সম্পত্তি’ বলে গণ্য করা হয়।
তল্লশী—কোন সম্পত্তি অর্পিত পরিত্যাক্ত কিনা তা তল্লশী করতে হরে সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে রক্ষত বহিতে বা ডি,সি (রাজস্ব) অফিসের নেজারত তল্লশী করলে্ই প্রকৃত তথ্য পাওয়া যাবে।